জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন
আজকের আলোচনায় থাকছে জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন। আমাদের সকলের প্রিয় একটি ফল। তাই আজকে আমরা আম বিষয়ে জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন। আম হল মৌসুমী ফল সুস্বাদু রসালো ও মিষ্টি। আম পছন্দ করেনা এমন মানুষ কম দেখতে পাওয়া যাবে। তাই আজকে জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃআপনারা যদি আম সম্পর্কে অনেক কিছু তথ্য জানতে চান তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতে এসেছেন।কারণ এখানে জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন এ বিষয়ে নিচে বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করা হলো।
ভূমিকাঃ জাতীয় ফল আম রচনা
জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন। ছোট বড় সকলেই খেয়ে থাকে। কাঁচা অবস্থায় এর রং সবুজ এবং পাকা অবস্থায় এবং হলুদ হয়ে থাকে। আম সব দেশেই প্রায় কমবেশি প্রচলিত। এটি ভারতবর্ষের জাতীয় ফল হিসেবে পরিচিত। আমের বিভিন্ন ধরনের নাম রয়েছে। ভাল জাতের আম সুন্দর গন্ধ যুক্ত ভালো শ্বাস হয়ে থাকে এবং সুন্দর রসালো হয়ে থাকে।
বিভিন্ন জাতের আম খেতে বিভিন্ন রকম স্বাদ লাগে। বীজ থেকে আমের বংশবিস্তার অনেকদিন ধরে প্রচলিত হয়ে আসছে। আবার আম গাছ কলম করেও ব্যবহার হচ্ছে। ভারতের জাতীয় ফল আম এবং বাংলাদেশের জাতীয় গাছ হচ্ছে আম গাছ। কাঁচা পাকা আম আমরা সংগ্রহ করে রাখতে পারি সারা বছর।
এটি সংগ্রহ করে রাখতে হবে রেফ্রিজারেটরে। যাতে করে আমরা এরশাদ সব সময় নিতে পারি যখন মন চাইবে। বিভিন্ন জাতের আম বিভিন্ন রকমের হয় বড় আম গুলো লম্বা ও বড় হয় আর ছোট আমগুলো ছোট ছোট সাইজের হয়ে থাকে। কাঁচা আমের ভিটামিন সি এবং পাকা আমের ভিটামিন বি রয়েছে।
আম গাছের পরিচর্যা
জাতীয় ফল রচনা সম্পর্কে জানুন এবং আম গাছের পরিচর্যা সম্পর্কে জেনে নিন। আমের মুকুল একবারে আসে না এটি আসে বিভিন্ন স্টেজে স্টেজে। ১০ থেকে ২০ পার্সেন্ট আম গাছে মুকুল চলে আসে তখন একবারই স্প্রে করে কাভার করে নিতে হবে। বারবার স্পিড দেওয়া যাবে না। আম গাছে দুইবার স্প্রে করতে হবে। আম গাছে যখন মুকুল আসবে তখন একবার স্প্রে করতে হবে। এরপর মুকুল থেকে যখন মটর দানার মতো হয়ে আসবে তখন একবার স্প্রে করতে হবে।
এই দুইটি স্প্রে করার কারণ হলো আম গাছে পোকা লেগে যায়। রাতের রস চুষে খায় এবং মুকুল গুলো নষ্ট করে দেয়। এনথাকলোসি রোগ আমের ফুলগুলো ছোট কালো দাগ হয়ে যায় এবং ধীরে ধীরে বড় দাগে পরিণত হয় এইজন্য মুকুলগুলো ঝরে পড়ে। এই দুইটি কাজ দমন করার জন্য স্প্রে করতে হবে।মুকুল যখন আসবে তখন একবারে স্প্রে করতে হবে এরপর মটর দানার মতো যখন হয়ে আসবে তখন একবার স্প্রে করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ক্যালসিয়ামের ঘাটতি কিভাবে দূর হবে
প্রতি লিটার পানিতে ইমিডাক্লোপ্রিড কীটনাশক যদি তরল হয় তাহলে ০. ৭৫ মিলি। আর যদি দানাদার হয় ০. ২ গ্রাম এবং তার সাথে ম্যানকোজেব ছত্রাক নাশক ২ গ্রাম। এরপর এটি মিশানো হয়ে গেলে আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত স্প্রে ভালোভাবে করতে হবে। এই দুটি নিয়ম মেনে কাজ করা হয় তাহলে বাম্পার ফলন হবে।
অনেকেই বলেন যে আমের গুটি ঝরে যাচ্ছে। আমের গুটি ঝরার জন্য মোট চারটি কারণ রয়েছে। ১) পুষ্টির অভাবে ২) পোকামাকড়ের আক্রমণে ৩) রোগের আক্রমণ হলে ৪) প্রচুর পরিমাণে খরার কারণে। পুষ্টির অভাব দূর করতে গেলে প্রত্যেক বছর বর্ষার আগে এবং বর্ষার পরে দুইবার অন্তত গাছের সার প্রয়োগ করতে হবে। গাছের বয়স অনুযায়ী সার পরিমাপ করে দিতে হবে। এরপরে সেচের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
অনেক সময় দেখা যায় অনেক রকম রোগে আক্রমণ হয় আম গাছে। যেমন গাছে আট হাজারে তখন গাছ নষ্ট হয়ে যায়। কাছে যখন আঠা ঝরবে তখন খেয়ে আসার জায়গায় একটুখানি চেসে ফেলতে হবে। জেতা করতে হবে ১০০ গ্রাম চুল এবং ১০০ গ্রাম টুথি মিশিয়ে সেখানে প্রয়োগ করতে হবে। তাহলে আঠা ঝরা রোগ দমন হবে। এরপর প্রচন্ড খরার কবরে পড়লে ব্যবস্থা রাখলে তাহলে ফল ঝরা বন্ধ হবে।আরেকটা করা যায় প্রতি লিটার পানিতে ২০ গ্রাম ইউরিয়া বিশ্বের স্প্রে করা যায় তাহলে ফল ছাড়া বন্ধ হবে।
কলমের গাছ লাগালে বছর শেষে মুকুল আসে। কিন্তু আপনারা ২-৩ বছর ফুল নেবেন না। কারোর ফুল এমন একটি মেকানিজম সমস্ত খাবার তাকে দিতে হয়। তখন গাছ দুর্বল হয়ে যায় সেজন্য আপনারা ২-৩ বছর পর ফল নিবেন। দেখবেন গাছু বড় হয়ে যাবে এবং সুন্দরভাবে ফল পাবেন।
আমকে কেন ফলের রাজা বলা হয়
জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন এবং আমকে কেন ফলের রাজা বলা হয় সে বিষয়ে জানুন। আম নামক ফলটি কার না প্রিয়। গ্রীষ্ম মৌসুমের বার্তা যখন মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ে তারও আগে থেকে গাছে জেগে উঠে আমের মুকুল। আমি মৌসুম যখন জায়গায় অবস্থা তখন সবার মনে হতাশা বিরাজ করে। আর সব ধরনের ফলের মধ্যে আম জায়গা করে নিয়েছে নিজের রাজত্ব তাই আমি কে ফলের রাজা বলা হয়।
আমি একটি ঔষধি ফল আমের গুণ গুলো এখনো সবার অজানা। আমি রয়েছে অনেক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। আম খেলে শরীরের কোলেস্টোলের মাত্রা কমে যায় বিশেষ করে কাঁচা আমের রয়েছে ভিটামিন সি। সাইবার ও সিরাপের উপস্থিতি লক্ষণীয় যা শরীরের খারাপ কোলেস্টরকে দূর করতে সহায়তা করে। এরপর রয়েছে টারটারিক অ্যাসিড ম্যালেরিক এসিড এই উপাদান গুলো শরীরের অ্যালকল জমা রাখতে প্রচুর সহায়তা করে।
আরো পড়ুনঃ ভিটামিন ই ক্যাপ সঠিক নিয়মে ব্যবহার
আম খেলে তো এমনিতেই সুস্থ থাকে পাশাপাশি আমি ভিটামিন এ থাকায় রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করা যায়। এই ফলে দরকারি উৎসগুলো বিদ্যমান। তাই এরা শরীরের প্রোটিন গুলোকে ভেঙে ফেলে আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় ও শরীরের শক্তি সঞ্চালন হয়। এগুলোর মত গুন আর অন্য কোন ফলে পাওয়া যায় না। আম কাঁচা পাকা, দুইভাবে খাওয়া যায়।
এর পাশাপাশি তৈরি হয় আচার, জেলি, আমসত্ত্ব সহ বিভিন্ন লোভনীয় পদ তৈরি হয়। আরে দিকগুলো আমকে অন্য সব ফল থেকে আলাদা করে রেখেছে। আর রাজা তো সেই হয় যার মধ্যে সবগুলো গুণ রয়েছে।
কত প্রজাতির আম পাওয়া যায়
আজকের আলোচনার বিষয় জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন তাই আজকে থাকছে কত প্রজাতির আম পাওয়া যায়। নিচে উল্লেখ করা হলো কত প্রজাতির আম পাওয়া যায় সে আমগুলোর দেওয়া হলোঃ
-ব্যানানা আম
-ফজলি আম
-অরুনা আম
-গোপাল ভোগ আম
-সুবর্ণরেখা আম
-মিশ্রি দানা আম
-নিয়াজাকি আম
-নিলম্বরী আম
-আম্রপালি আম
-কালীভোগ আম
-আলফানছো আম
-মল্লিকা আম
-কারাবাউ আম
-খিরসা পাত আম
-তোতামুখি আম
-তোতাপুরি আম
-কেউই সাউথ আম
-বারোমাসি আম
-কেন্ট আম
-সূর্যপুরী আম
-কাঁচা মিঠা আম
-পাহুতান আম
-ত্রিফলা আম
-হাড়িভাঙ্গা আম
-ছাতা পুরি আম
-গুটলি আম
-এষ্ঠা আম
-ত্রিপাতি আম
-আরচ আম
-আমি তো আম
-আরিসা পাত আম
-বোম্বে ফজলি আম
-শঙ্খ আম
-মরিচা আম
পাকা আমে কি কি ভিটামিন আছে
ও বন্ধুরা জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন এর সাথে পাকা আম এ কি কি ভিটামিন আছে সে সম্পর্কে জেনে নিন। আম সারা পৃথিবীতে এত জনপ্রিয় ফল যে এর মত দ্বিতীয় টি আর নেই। এমন কোন মানুষ নেই যে আম পছন্দ করে না। তা একে সম্মান দিয়ে ফলের রাজা বলা হয়েছে। এর বৈজ্ঞানিক নাম ম্যাঞিফেরা ইন্ডিকা। আম ভারত উপমহাদেশের ফল। আম পুষ্টিগুণে ভরপুর।
এতে আছে প্রচুর খনিজ লবণ এবং বিভিন্ন ভিটামিন এ, সি ও বি রয়েছে। বর্তমানে অনেকেরই হৃদরোগ হচ্ছে। এই রোগ থেকে বাঁচতে আম খান। এতে আছে প্রচুর বিটা ক্যারোটিন। এটি ভিটামিন এর উৎস।আম খেলে হৃদরোগ ভুলে যাওয়ার সমস্যা হয়ে যাবে। আমি রয়েছে পটাশিয়াম যে কোন পরিশ্রমের পর আম খেলে পটাশিয়াম পূরণ হবে। শরীর থেকে বের হয়ে যাওয়া লবণের ঘাটতি পূরণ করে আম।শিশুদেরকে আম খাওয়াবেন কারণ এটি স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে,
আমি আছে ব্লুটামিক এসিড যা মস্তিষ্কের চাপ কমাতে সহায়তা করে। আমের ভিটামিন এ এবং বি ঠান্ডা জনিত রোগ দূর করে।এছাড়া পাকা আম আমাদের শরীরে রক্ত পরিষ্কার করতে সহায়তা করে। পাকা আমের আশে ভিটামিন, মিনারেল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর সমৃদ্ধ থাকায় তা হজমে সহায়তা করে। আমি আছি প্রচুর পরিমাণে এনজাইম ভেঙে ফেলতে সহায়তা করে। আকাম কুষতো কাঠি ন দূর করে এবং ত্বক পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে।
পাকা আম খেলে শরীরে স্নায়ুগুলোতে অক্সিজেনের সরবরাহ সচল রাখতে সাহায্য করে। আমাদের শরীর রাখে ফুরফুরে ও সতেজ। আমি প্রচুর ভিটামিন থাকার কারণে অনেক কঠিন রোগ প্রতিরোধ করে।
কাঁচা আমের পুষ্টিগুণ
জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন এবং কাঁচা আমের পুষ্টিগুণ জেনে নিন। রোগ প্রতিরোধ বৃদ্ধি কমাতে সহায়তা করে কাঁচা আম। তার ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি এর ভালো উৎসব। স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে ভিটামিন সি। দাঁত মাড়ি ত্বক সুস্থ রাখতে সহায়তা করে ভিটামিন সি। প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁচা আমের ৬৩ মিলি ভিটামিন সি পাওয়া যায়। আয়রন ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। আয়রন আমাদের রক্তবৃদ্ধি করতে সহায়তা করে এবং ক্যালসিয়াম হাড় কে ভালো রাখে। পাকা আমের থেকে কাঁচা আম মিষ্টি কম বলে দেহে ক্যালরি কম সংগ্রহ করে।
আরো পড়ুনঃ ছেলে শিশুর ইসলামিক নাম অর্থসহ
অতিরিক্ত ক্যালরি কমাতে সাহায্য করে কাঁচা আম। কাঁচা আম লিভারের সমস্যা দূর করে এর ফলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ শরীরে কম থাকে। সেজন্য লিভারের রোগ প্রতিরোধ কমাতে এটি প্রাকৃতিক উপাদান। ভিটামিন সি শরীরে ইনফ্লামেশনের যুদ্ধ করতে সহায়তা করে। নতুন রক্তকণিকা সৃষ্টিকোতে সহায়তা করে। কাঁচা আমে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করে ও নজর প্রক্রিয়াকে গতিশীল করে। কাঁচা আম খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
কাঁচা মেয়ের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের অধিক অক্সিডেন্ট আছে তাই ক্যান্সার রোগীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সহায়তা করে। কাঁচা আম ফ্লেভনয়েড সমৃদ্ধ উপাদান তাই দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে ও অন্য দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে। কাঁচা আম খেলে শরীরের ঘামের মাত্রা কমাতে পারেন তাই আপনাকে কাঁচা আমের জুস করে খেতে হবে। কাঁচা আম ঘামাচি প্রতিরোধ করতেও সহায়তা করে।
পাকা আমের অপকারিতা
জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন এর সাথে জানাব পাকা আমের অপকারিতা। বিভিন্ন চিকিৎসকরা জানিয়েছেন পাকা আম খাওয়া ভালো। কিন্তু খুব বেশি খাওয়া ঠিক নয়। পাকা আমের রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, থায়ামিন, রিবোফ্লাবিন, ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন। আবার রয়েছে উচ্চ তাপমাত্রায় চিনি ও কার্বোহাইড্রেট এবং গ্লাইসেমিক। তাছাড়া পাকা আমে ফিনোলিক্স জাতীয় উপাদান থাকার কারণে তাই এন্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস।
পাকা আমে চিনির পরিমাণ বেশি থাকার ফলেই শরীর খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। চিকিৎসকরা বলে যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা পাকা আমের থেকে দূরে থাকুন। কেননা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে আম ক্ষতি করতে পারে শরীরের। যারা অ্যাজমাই ভুগছেন তারা প্রয়োজনে কম খান। কিডনির সমস্যা যাদের রয়েছে তাদের পক্ষেও পাকা আম খাওয়া বেশি উচিত নয়। পাকাম অতিরিক্ত খেলে ওজন বেড়ে যায় এবং রক্তের শর্করাও বেড়ে যায়।
আমের আর উপাদান হচ্ছে, ফিটোকেমিকেল, কম্পাউন্ড তথা গ্যালিক অ্যাসিড, মাঙ্গেফেরিন , কোয়ারনেটিন এবং টেনিন বা কোষ জাতীয় উপাদান। এ উপাদান গুলো খুব ক্ষতিকর।
কাঁচা আম বেশি খেলে কি হয়
কাঁচা আম বেশি খেলে কি হয় এই সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। কাঁচা আমের অনেক উপকারিতা থাকলেও একসাথে বেশি খাওয়া যাবেনা। অতিরিক্ত পরিমাণে কাঁচা আম খেলে ডায়রিয়ার আশঙ্কা থাকে।অতিরিক্ত মাত্রায় কোন কিছু খাওয়া উচিত নয়। সবকিছুর একটা পরিমাপ আছে। কাঁচা আমের আশ মুখে লাগলে সংক্রমণ হতে পারে। তাই এ ব্যাপারে সাবধান থাকুন।
আমের ব্যবহার
আজকে রাতে গেলে বিষয় জাতীয় ফল আলোচনা সম্পর্কে জানুন এখন জানাবো আমের ব্যবহার সম্পর্কে। কাঁচা পাকা দুই ধরনের আম ব্যবহার করা হয়। যেমন কাঁচা ও পাকা আমরা দুই ভাবেই খেয়ে থাকি। তেমনি করে পাকান দিয়ে অনেক রকমের রেসিপি তৈরি করা যায়। যেমন পাকা আম দিয়ে কেক বানানো যায়। পাকা আমের পুডিং ও পাকা আমের ডেজার্ট তৈরি করা হয়। পাকা আম দিয়ে জুস তৈরি হয় এবং আমের মিল্কশেক তৈরি হয়।
কাঁচা আম দিয়ে অনেক কিছু তৈরি করা হয় যেমন কাঁচা আমের আচার। কাঁচা আমের জেলি ও কাঁচা আমের আমসত্ত্ব তৈরি করা হয়ে থাকে। কাঁচা আম দিয়ে টক ডাল রান্না করা হয়। তাছাড়া কাঁচা আম যেকোন তরকারিতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তাছাড়া কাচা দিয়ে শরবত তৈরি করা হয় কাঁচা আমের শরবত শরীরের জন্য বেশ ভালো উপকারী।
জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জেনে নিন-শেষ কথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আমরা জাতীয় ফল আম রচনা সম্পর্কে জানুন এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করলাম উক্ত বিষয়ে আপনাদের কোন মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। এরকম তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং এরকম তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রকাশিত করা হয়। এতক্ষন সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ রেদোয়া আইটির পক্ষ থেকে।
রেদওয়ান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url