সিজারের পর পেট কমানোর উপায় গুলো জানুন

আজকে আপনাদেরকে জানাবো সিজারের পর পেট কমানোর উপায় জানুন এই সম্পর্কে আলোচনা করব। অনেকেই জানেন না সিজারের পর পেট কমানোর উপায় গুলো। তাই আপনাদের সঠিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি সিজারের পর পেট কমানোর উপায় গুলো।

সিজারের পর পেট কমানোর উপায়

পোস্ট সূচিপত্রঃআপনি যদি জানতে চান সিজারের পর পেট কমানোর উপায় গুলো তাহলে পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি বুঝতে পারবেন। আমরা অনেকেই জানি মেয়েদের বাচ্চা হওয়ার পর পেট অনেকটাই বড় হয়ে যায়। তাই সিজারের পর পেট কমানোর উপায় গুলো নিচে ধাপে ধাপে উল্লেখ করা হল।

সিজারের পর পেট শক্ত

কার্যশালী পদক্ষেপ গ্রহণ করলে এবং নিয়মিত মানসিক এবং শারীরিক ব্যায়াম করলে পেটের শক্তি বাড়তে পারে। একটি সঠিক ডায়েটে খাবারের পরিমান নিয়ন্ত্রণ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ হলেও মানসিক ও শারীরিক পরিবর্তনগুলি শক্তির জন্য উপযুক্ত হলেই পেটের শক্তি বাড়বে।

প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাদ্য খাওয়া: মাংস, মাছ, ডাল, সোয়াবিন বা তুষারদার খাদ্য মধ্যে আপনার প্রোটিন সারসংক্রান্ত প্রতিদিনের পরিমান সম্পূর্ণ করার চেষ্টা করুন। এছাড়াও বিভিন্ন ফসল, সবজি, ফল এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য যোগ করা উচিত। আরও পর্যাপ্ত ফাইবার খাদ্য খেলে পেট সঠিকভাবে কাজ করতে পারে।

পানি পর্যাপ্তভাবে পান করা: পানি পেটের শক্তি বাড়ানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন যথাযথ পরিমাণ পানি পান করুন।

ব্যায়াম করুন: পেটের শক্তি বাড়াতে নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, যোগা, পাঠ্যক্রমের ব্যায়াম বা বাহিরে হাঁটার মতো শারীরিক কার্যকর ব্যায়াম করতে পারেন। প্রতিদিনে কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করানো উচিত।

মানসিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা: মানসিক তন্দ্রাবহতা এবং চিন্তামুক্ত থাকা পেটের শক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় পরামর্শ গ্রহণ করুন, যেমন যোগাযোগ প্রশিক্ষণ, মানসিক সমর্থন গ্রুপে যোগদান ইত্যাদি।

এসব সাধারণ পরামর্শগুলি মেনে চললে আপনি পেটের শক্ত কমাতে সহায়তা পাবেন। তবে, যদি আপনার সমস্যা বেড়ে যায় বা দীর্ঘদিন ধরে থাকে, তবে উপযুক্ত চিকিৎসা পেতে ডাক্তারের সাথে সাক্ষাৎকার করা উচিত। তারা আপনার পেটের সমস্যার কারণ নির্ণয় করতে এবং আপনাকে সঠিক চিকিৎসা দিতে সক্ষম হবে।

সিজারের পর পায়খানা কশা |  সিজারের পর পেট কমানোর উপায়

সিজার অপারেশনের পর পায়খানা কাশার সাধারণতম কারণ হল কারপেট মাসপেশির সংকোচন এবং শ্বাসসংকোচনের ফলে শারীরিক আঁচনি। এটি মায়ের শরীরের রিকভারি প্রক্রিয়া এবং পর্যাপ্ত বিশ্রামের অভাবে ঘটতে পারে। পায়খানার কাশির জন্য কয়েকটি সাধারণ অভ্যাস উপকারী হতে পারে।

সিজারের পর পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে অবশ্যই গুরুত্ব দিন। প্রতিদিন সাধারণ কার্যকালাপে পর্যটন ও ঘুরে বেড়ানোর চেষ্টা করবেন না। আপনার পায়খানা বিশ্রামের জন্য পর্যাপ্ত সময় পাবে।নিয়মিত বিশ্রাম নেওয়ার পাশাপাশি পায়খানার মাসপেশিগুলির শক্তিশালী হওয়ার জন্য উত্তেজনা দেয়াটি গুরুত্বপূর্ণ। স্থানিক পর্যায়ে আপনি পায়খানা বড় ব্যাপারে আঁচনি দেখতে পারেন।

তাই হাঁটু বা উপরোধ ব্যায়াম করা, পা ঘরে তুলে খাঁচা ছাড়ানো বা কুদল চালানো যেমন সাধারণ উপায় দিয়ে পায়খানার মাসপেশির শক্তিশালী হতে পারে। প্রথমে পায়খানা দীর্ঘতম হতে হবে এবং পরে প্রগতিশীলভাবে উত্তেজনা করতে হবে। সাধারণতম একটি কার্যক্রম হতে পারে মাসপেশির সংকোচন, জের ও ছেদনের সমন্বয়ে নির্ধারিত সময়ের জন্য উত্তেজনা করা।

পায়খানার মাসপেশিগুলির পুনর্জীবন এবং শক্তিশালী হওয়ার জন্য প্রোটিন ও সঠিক পুষ্টি গ্রহণ করা প্রয়োজন। প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাদ্য যেমন মাংস, মাছ, ডাল, তুষারদার খাদ্য এবং দুধ, দই, পনির মতো দুগ্ধপণ্য খাওয়া উচিত। এছাড়াও সবজি, ফল এবং খাবারে প্রোটিন ও পুষ্টির ভিত্তিতে সমৃদ্ধ হওয়া উচিত। আপনি একটি পুষ্টিকর ও সম্পূর্ণ খাদ্যপ্রণালী অনুসরণ করলে পায়খানার মাসপেশির সংকোচন কমতে পারে এবং আপনার পায়খানা কাশা হওয়া কম হতে পারে।

উপরে উল্লিখিত কর্মপ্রণালী মেনে চললে আপনি সহজেই পায়খানা কাশা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। তবে, যদি সমস্যা বেশি বা দীর্ঘদিন ধরে থাকে, তবে উচিত হবে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে। ডাক্তার আপনাকে আপনার সমস্যার মূল কারণ নির্ণয় করুন এবং উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দিন।

সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়ম |  সিজারের পর পেট কমানোর উপায়

সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়মগুলি একটি স্থানিক স্বাস্থ্য পরামর্শিত গাইডলাইন মেনে চলা উচিত। একটি সিজার অপারেশনের পরে বেল্ট পরানোর প্রক্রিয়া এবং সঠিক নিয়মাবলী উল্লেখ করা হলঃ

চিকিৎসকের পরামর্শ নিন- সিজারিয়ান অপারেশনের পর বেল্ট পরার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তারা আপনাকে প্রক্রিয়াটির মাধ্যমে গাইড করবে।

মেরামত করা সিজারের স্থানের সাথে যত্ন নিন: বেল্ট পরানোর আগে সিজারের জায়গা মেরামত করা স্থানের সাথে যত্ন নিন। যদি সিজার এর স্থানে কোনো সমস্যা থাকে, তাহলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

সঠিক পরিমাপ নিন: বেল্ট পরানোর জন্য আপনার কোমরের আকার ও আপনার সর্ম্পকে বেল্টের আকার একসঙ্গে মিল খাচ্ছে এমন একটি বেল্ট বাছাই করুন। যদি প্রয়োজন হয়, বেল্ট সাময়িকভাবে সাধারণ হতে পারে যাতে আপনি সঠিক সমর্থন পেতে পারেন।

সঠিক পরিবর্তন পদ্ধতি অনুসরণ করুন: বেল্ট পরানোর জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে পদ্ধতিগুলি অনুসরণ করুন। সাধারণত হতে পারে একটি বিশেষ পদ্ধতি ব্যবহার করা যাতে বেল্ট ঠিকমত স্থাপিত ও সঠিক সমর্থন প্রদান করতে পারে।

আরো পড়ুনঃ গর্ভবতী মেয়েদের জন্য খাদ্য তালিকা

সিজারের পর বেল্ট পরানোর সময়, ডাক্তারের পরামর্শ সম্পর্কে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন। আপনার সিজারের প্রকৃতি, স্থিতি এবং পরিবর্তনের উপর ভিত্তি করে ডাক্তার আপনাকে সঠিক নির্দেশ দিয়েছেন। তাই সেই নির্দেশানুযায়ী বেল্ট পরুন।

সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে |  সিজারের পর পেট কমানোর উপায়

সিজার অপারেশনের পর ব্যথা থাকতে পারে যাতে কিছু দিন বা সপ্তাহ পর্যন্ত। এটি সিজারের প্রকার, অপারেশনের জন্য ব্যবহৃত কাটা স্থান, সিজারের সময়কাল এবং সম্পূর্ণ শরীরের সাধারণ পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে।

সিজারের পর ব্যথা থাকতে পারে কারণগুলির মধ্যে অপসারণ পরিস্থিতি, সিজার কাটা স্থানের মেরামতের জন্য মাসপেশির সংকোচন এবং সিজারের পরিবর্তনশীলতা উল্লেখযোগ্য। অক্সিজেনসংক্রান্ত কাপনি ও অন্যান্য কারণগুলি প্রয়োজনে কখনও ব্যথা থাকতে পারে।

সাধারণতমত, ব্যথা প্রথম দিনগুলি থাকতে পারে যারপর ধীরে ধীরে কমতে থাকে। কিছু জায়গায় ব্যথা থাকতে পারে বহু সপ্তাহ বা মাস পর্যন্ত। কোনো কারণে ব্যথা দীর্ঘমানে বা অত্যন্ত মারাত্মক হলে অবশ্যই তা ডাক্তারের সাথে আলাপ করতে হবে। ডাক্তার আপনাকে নির্দেশ দেবেন এবং প্রয়োজনবোধে ঔষধ বা অন্যান্য চিকিৎসা নির্দেশাবলী দিয়ে থাকবেন।

মনে রাখবেন যে প্রতিটি চর্মশক্তির প্রক্রিয়া ব্যক্তি ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে এবং সিজারের পর পুনরুদ্ধারের সময়কাল ও ব্যথার মেয়াদকাল ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা ও প্রতিষ্ঠানের মতো কিছু কারণে পরিবর্তিত হতে পারে।

সিজারের পর ইনফেকশন হলে করণীয়

সিজারের পর যদি কোনও ইনফেকশন দেখা দেয়, তবে আপনাকে তা সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা করতে হবে। ইনফেকশন পরিণত হতে পারে সিজার কাটা স্থানে বা অন্যান্য স্থানে যেখানে সাধারণতম বা স্থানিক দক্ষতার পর্যবেক্ষণ হয়। ইনফেকশনের সংকেত হতে পারে স্থানিক সুস্থতার মধ্যে যথাযথ ব্যাবহারযোগ্য সংক্রমণ বা পরিস্থিতির উপস্থিতি, ক্ষত, গর্ভাবস্থা ইত্যাদি।

সিজারের পর যদি ইনফেকশন দেখা দেয়, তাহলে সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সাহায্য পেতে অবিলম্বে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে সঠিক বিশ্রাম গ্রহণ করুন এবং আপনার সেবা প্রদানকারী কর্মীদের পরামর্শ মেনে চলুন। অপ্রয়োজনে সিজার স্থানের মেরামত করা প্রয়োজন হতে পারে।

পর্যাপ্ত স্থানিক দক্ষতা পরিষ্কার রাখতে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সম্ভব হলে হাত ধুয়ে নিতে এবং ব্যবহারযোগ্য স্থানিক পরিষ্কারতা অবলম্বন করতে। যেমন, হাত ধুয়ে নিতে সময়ের পর পর বা আপনি কোনও স্থানে চলাচল করার পর।ডাক্তার কর্তৃক নির্দেশিত কোনও প্রেসক্রিপশন অনুসরণ করুন এবং সঠিক ঔষধ গ্রহণ করুন।

কোনও ঔষধ ব্যবহারের পর ইনফেকশনের সংকেতগুলি শুধুমাত্র মেইনফেকশন এর কারণ হলে সরাসরি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। অনেক সময় ইনফেকশন নির্দেশ করার জন্য ঔষধ ব্যবহার করা হয়। ডাক্তার এই প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করবেন এবং সম্পূর্ণ চিকিত্সা পরামর্শ প্রদান করবেন। যেকোনো প্রকার ইনফেকশন সম্পর্কে ডাক্তারের সম্পূর্ণ নির্দেশাবলী মেনে চলা প্রয়োজন। এছাড়াও নিম্নলিখিত কয়েকটি বিষয়গুলি মেনে চলতে পারেন:
এটি পরিষ্কার রাখুন: যখন সংক্রমণ-সম্পর্কিত সমস্যা হয়, তখন প্রয়োজন অনুযায়ী নিয়মিত হাত ধোয়া এবং পরিষ্কার করার পদ্ধতি অনুসরণ করুন।

বিশ্রাম নিন: ইনফেকশন সম্পর্কে সচেতন হলে প্রয়োজনে বিশ্রাম নিন। এটি আপনার শরীরের পুনরুদ্ধারে সহায়তা করবে।

ঔষধ ব্যবহার করুন: ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী প্রেসক্রিপশন ঔষধ ব্যবহার করুন। সেই নির্দেশানুযায়ী ঔষধ সঠিকভাবে গ্রহণ করার পরিবর্তে ইনফেকশনের সংকেত ও সম্পূর্ণভাবে নির্মূল হতে পারে।

ডাক্তারের নির্দেশ মেনে চলুন: ডাক্তারের দেওয়া নির্দেশানুযায়ী পরিষ্কারভাবে অনুসরণ করুন। সেই নির্দেশানুযায়ী চিকিৎসা প্রদান করার মাধ্যমে আপনি ইনফেকশনের সমস্যা সমাধান করতে পারেন।

আপনি যদি ইনফেকশন দেখেন বা চিকিৎসায় সন্দেহ থাকে, তবে সম্পূর্ণ সাহায্যের জন্য সামরিক চিকিৎসা কেন্দ্রে যোগাযোগ করুন। স্বাস্থ্য বিষয়গুলি সঠিকভাবে নির্ধারণ এবং ব্যবস্থাপনা করা উচিত যাতে সমস্যা সমাধান হতে পারে।

সিজারের পর কাশি হলে করণীয় |  সিজারের পর পেট কমানোর উপায়

সিজারের পর যদি কাশি দেখা দেয়, তবে আপনাকে নিম্নলিখিত করণীয়গুলি মেনে চলা উচিতঃ

পরামর্শ কর্তৃক ঔষধ গ্রহণ করুন: কাশি যদি সিজার অপারেশনের পর দেখা দেয়, তবে প্রথমত ডাক্তার দ্বারা নির্ধারিত ঔষধ গ্রহণ করা উচিত। ডাক্তার আপনাকে যেকোনো প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবেন এবং কাশির কারণ নির্ধারণ করতে পারেন।

পরিমাপ নিন: আপনার তাপমাত্রা মেয়াদ করুন এবং যদি উচ্চ তাপমাত্রা থাকে বা অন্য কোনও লক্ষণ দেখা দেয়, তবে আপনাকে তা ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

শ্বাসকষ্ট করণীয়: কাশির কারণে শ্বাসকষ্ট হলে শ্বাসকষ্ট করণীয় অনুসরণ করুন। নিয়মিতভাবে হাত ধুয়ে নিন, মুখে মাস্ক ব্যবহার করুন এবং সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য সঠিক সাবান বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন।

অপরিষ্কার সংক্রমণ বিরতি নিশ্চিত করুন: শুধুমাত্র নিজের শরীরের পরিষ্কারতা বজায় রাখলেই চিকিৎসা করা যেতে পারে। এছাড়াও সম্ভব হলে আপনার বিশ্রামকালে যোগাযোগের সীমানা বজায় রাখুন এবং অপরিষ্কার পরিবেশের থেকে দূরে থাকুন।

সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায়

সিজারের পর সেলাই শুকাতে সময় লাগতে পারে। সেলাই শুকানোর সময়কাল ব্যক্তির প্রকৃতি, সিজারের সময়কাল, সিজার কাটা স্থানের মেরামত, পরিপূর্ণ শরীরের পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া এবং সম্পূর্ণ সেলাই শুকানোর পরিবর্তিতভাবে নির্ভর করে।

সাধারণতমত, সেলাই শুকানোর সময়কাল প্রায় ১০-১৪ দিন হতে পারে। তবে এটি ব্যক্তির আগের সেলাই মেরামতের পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে। সাধারণত কয়েক সপ্তাহ বা মাস পর সেলাই শুকায় এবং সংক্রান্ত ব্যথা অল্প থাকতে পারে।

প্রতিটি ব্যক্তির সেলাই শুকানোর সময়কাল ভিন্ন হতে পারে এবং সেলাই শুকানোর পদ্ধতি এবং সময়কাল ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা এবং প্রতিষ্ঠানের মতো কিছু পরিবর্তন হতে পারে। সিজার পরিপূর্ণ পুনরুদ্ধার এবং স্থানিক পরিষ্কারতার উপর ভিত্তি করে সেলাই শুকানোর সময়কাল বিভিন্ন হতে পারে।

সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যায়

সিজারের পর মিষ্টি খাওয়ার সময়কাল নির্ধারণ করা যায় না। এটি ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা, সিজারের সময়কাল, পরামর্শ দিয়ে মেনে চলার পরিস্থিতি, ওজন প্রাপ্তি এবং অন্যান্য পরিস্থিতি উপর নির্ভর করে।

মিষ্টি খাওয়া একটি সুখবর্তী অভ্যাস হতে পারে যদি কোনও অসুখ বা সমস্যা না থাকে। তবে, ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে সিজারের পর মিষ্টি খাওয়া শুরু করা উচিত। ডাক্তার আপনাকে আপনার শারীরিক অবস্থা এবং পরিষ্কারতা উপর ভিত্তি করে পরামর্শ দেবেন।

ডাক্তার আপনাকে সিজারের পর কখন থেকে মিষ্টি খাওয়া শুরু করতে পারেন তা বলবেন। তারা আপনার স্থিতি এবং পরিষ্কারতার উপর ভিত্তি করে পরামর্শ দেবেন।আপনার ওজন নির্ধারণ করুন এবং যদি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওজন প্রাপ্তি না করে থাকেন, তবে মিষ্টি খাওয়া পরিস্থিতি নির্ধারণ করা উচিত।
সিজারের পর মিষ্টি খাওয়ার পর আপনি ধীরে ধীরে শুরু করতে পারেন। শরীরের স্থিতিকে সম্পূর্ণ উপযুক্ত হতে দিন যাতে মিষ্টি খাওয়া কোনও সমস্যা সৃষ্টি না করে।মিষ্টি খাওয়ার সময়ে নিয়মিতভাবে হাত ধুয়ে নিন এবং পরিষ্কারভাবে তাজা এবং গুণগত মিষ্টি বাছাই করুন। আপনি সিজারের পর শরীরের প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়াকে বিবেচনা করে সিজারের পর মিষ্টি খাওয়ার সময় আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা উচিত।

সিজার পর শরীরে এখনও পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া চলছে এবং মিষ্টি খাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট সময়কাল আছে। কিছু ডাক্তার মিষ্টি খাওয়া পরামর্শ দেয় যেমন ২-৪ সপ্তাহ পরে বা যখন শরীরের পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়ে যায়।আপনার শরীরের প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়া এবং মিষ্টি খাওয়ার পর আপনার স্থিতি উপর নির্ভর করে সময়কাল বিভিন্ন হতে পারে।

সিজারের কতদিন পর মাসিক হয় |  সিজারের পর পেট কমানোর উপায়

সিজারের পর মাসিক আবার শুরু হতে পারে কিছুটা বিভিন্ন হতে পারে। এটি ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা, সিজারের পরিস্থিতি, হরমোনাল পরিবর্তন এবং শিশুর বৃদ্ধির উপর নির্ভর করে।সাধারণতমত সিজারের পর মাসিক আবার শুরু হতে পারে প্রায় ৬-৮ সপ্তাহ পরে। তবে এটি ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা ও হরমোনাল পরিবর্তন উপর ভিত্তি করে পরিবর্তন হতে পারে।

যদি আপনি ব্রেস্টফিডিং করেন, তবে মাসিক আবার শুরু হওয়ার সময়কাল একটু বেশি হতে পারে। ব্রেস্টফিডিং করছেন এমন মায়েদের মাসিক পালন স্থগিত হয়ে যায়।সিজার পর হরমোনাল পরিবর্তন হতে পারে যা মাসিকের প্রভাব ঘটায়। এই পরিবর্তনের ফলে মাসিকের আবর্তন সময় পরিবর্তিত হতে পারে।

কিছুটা পরিস্থিতিসম্পর্কী কোনও সমস্যা বা ইনফেকশন আপনার মাসিকের আবর্তন সময় পরিবর্তিত করতে পারে। ইনফেকশন বা সমস্যা থাকলে আপনার ডাক্তার সাথে পরামর্শ করা উচিত।মাসিক আবর্তনের পরিবর্তনের সময়কাল ব্যক্তির প্রতিষ্ঠানের উপরও নির্ভর করে যেমন যদি আপনি বায়োডিগ্রেডেবলে যুক্ত কোনও শিশুশ্রাব ব্যবহার করছেন তাহলে এটি আপনার মাসিকের পরিবর্তনের সময়কালের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

আপনার প্রকৃতি, শারীরিক অবস্থা এবং অন্যান্য পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে মাসিক আবর্তনের সময়কাল বিভিন্ন হতে পারে। সর্বশেষ পরামর্শের জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রেদওয়ান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url