মাসিকের সময় মাংসের মতো বের হয় কেন জানুন
সিজারের পর পেট কমানোর উপায়অনেক মেয়েরা জানতে চায় যে মাসিকের সময় মাংসের মতো বের হয় কেন।তাই আজকের বিষয় হল মাসিকের সময় মাংসের মতো বের হয় কেন এই সম্পর্কে।এর সাথে থাকছে মাসিকের আরো সমস্যাগুলো।
পোস্ট সূচিপত্রঃতাই আমাদের মাধ্যম দিয়ে আপনাদের সঠিক ধারণা দেবার চেষ্টা করেছি।পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে নিবেন আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।মাসিকের সময় মাংসের মতো বের হয় কেন তা ধাপে ধাপে নিচে দেওয়া হল।
বিবরণঃ মাসিকের সময় মাংসের মতো বের হয় কেন
মাসিক সময় মাংসের মতো বের হয় কারণ এটি মানব স্ত্রীলোকের সামান্য শরীরের পরিবর্তন সংক্রান্ত একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার ফলাফল। নিয়ামিত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে স্ত্রীর শরীরে প্রতিমাসে গর্ভপাত ঘটে থাকে এবং মাসিক সময় শুরু হয়ে যায়।
মাসিক প্রক্রিয়াটি মানসিক এবং শারীরিক পরিবর্তনের ফলাফল হিসাবে বের হয়। প্রতিমাসে, মাতৃত্ব শক্তির পূর্ণাঙ্গ রূপটি বিতরণ করতে হয়, যা মহিলাদের জন্য গর্ভাবস্থায় প্রয়োজনীয় হয়। যখন গর্ভবতী না হয়, তখন মাসিক প্রক্রিয়াটি পুরোনো উপস্থিতি হয়ে থাকে।
মাসিকের সময়ে মানসিক ও শারীরিক পরিবর্তনের ফলে মহিলাদের শরীরে হরমোনাল পরিবর্তন ঘটে, যা অন্যান্য পরিবেশের সাথে যুক্ত হয়ে মাসিকের চিহ্নিত হয়। এই পরিবর্তনের ফলে রক্তচাপ ও একটি পরিষ্কার চিহ্ন হয়ে উঠে যা বলে দেওয়া যায় মাসিক। এছাড়াও, মাসিকের সময় গর্ভাশয়ের শেষ শরীরের বাহিরে উত্তোলন হয় যা মাসিকের সময়ে রক্তপাত হিসাবে বিদ্যমান থাকে।
সাধারণত, মাসিকের সময় সম্প্রচারক হরমোন ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরোনের পরিমাণ কম হয়ে যায় যা মাসিকের বিষয়ে শারীরিক পরিবর্তন সৃষ্টি করে। এই পরিবর্তনের ফলে উত্তপ্তি ও শূন্যতার বাঁধন ধ্বংস হয় এবং মাসিক প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়।
মাসিক সময়ে মাতৃত্বের প্রস্তুতির জন্য নিয়মিত এবং স্বাস্থ্যকর সংগঠিত প্রতিবেদন প্রয়োজন হয়। মাসিক সময় বের হওয়ার ফলে মহিলার শরীরে সামঞ্জস্য ও সম্পন্নতার বৃদ্ধি হয় এবং পরিবার পরিচালনায় সুবিধা প্রদান করে।
মাসিকের রক্ত কালো হওয়ার কারণ কি
মাসিকের সময় রক্ত কালো হওয়ার পদার্থিক কারণ হলো মাসিকের দিনে শরীরের গর্ভস্থ শরীরের বাইরে উত্থানের পর আরও দেয়া রক্তের পরিমাণ বা ওজনের মাধ্যমে রক্তপাত হয়ে থাকে। এই সংঘটিত রক্তপাতের ফলে রক্তে উপস্থিত হেমোগ্লোবিন অক্সিজেনের সাথে পরিণত হয়ে অন্ধকার করে এবং এর রং কালো হয়ে যায়। এই রক্ত একটি অক্সিজেন যোগপ্রাপ্ত দ্রবণ নয়, তাই এর রং বাদামি না হয়।
আরও একটি মানসিক কারণ হলো মাসিক প্রক্রিয়ায় শরীরে ঘটে যাওয়া হরমোনাল পরিবর্তন। মাসিকের দিনে প্রস্তুতিকারী পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় যাতে গর্ভনিষ্ঠ শরীরের লিনিং খণ্ড নষ্ট হয়ে যায় এবং বের হয়। এই প্রক্রিয়ায় গর্ভপাতের জন্য গর্ভবতী না হওয়া স্ত্রীলোকের শরীরে রক্তের পরিমাণ কম হয় এবং সে রক্তে পরিস্থিতি থাকে যা কালো রং হয়ে উঠে।
যারা নিয়মিতভাবে মাসিক হয় তাদের শরীরে এই পরিবর্তনগুলি সাধারণত নতুন এবং স্বাভাবিক। তবে, যদি মাসিক প্রক্রিয়ায় অস্বস্তি হয় বা কিছু অস্বাভাবিক অবস্থা অনুভব করা হয়, তবে বিবাহীত মায়েদের সহবাস করা উচিত না। এমন ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত হবে।
মাসিকের রক্ত কম হওয়ার কারণ কি
মাসিকের সময় রক্তের পরিমাণ কম হওয়ার পদার্থিক ও মানসিক কারণ দুটি থাকতে পারে।হরমোনাল অস্তিত্ব মাসিকের দিনে মহিলার শরীরে হরমোনাল পরিবর্তন হয়। এই পরিবর্তনের ফলে সামান্য রক্তপাত ঘটে এবং রক্তের পরিমাণ কম হয়ে যায়।সার্কডিযান রিদাম্বিত শরীরের পরিবর্তন: মাসিক প্রক্রিয়ায় শরীরের সার্কডিযান রিদাম্বন পরিবর্তিত হয়। এটি রক্তের পরিমাণে সামান্য পরিবর্তন সৃষ্টি করে যা রক্তের পরিমাণকে কম করতে পারে।
মাসিকের দিনে শারীরিক ক্রিয়াশীলতা কম হয়ে যায়। এটি রক্তপাতের পরিমাণে সামান্য পরিবর্তন সৃষ্টি করতে পারে।স্ট্রেস মানসিক তাণাবযুক্ত অবস্থা, যেমন মানসিক চাপ বা স্ট্রেস, রক্তের পরিমাণের কমতা উত্পাদিত করতে পারে।
ভোজন সংক্রান্ত সমস্যা মাসিকের সময় অনান্য খাদ্য নিয়ে অতিরিক্ত সমস্যা থাকলে এটি রক্তের পরিমাণের কমতা উৎপাদিত করতে পারে।তকিছু স্বাস্থ্যসম্পর্কিত সমস্যা, যেমন আন্দামী, ক্ষয়রোগ, থাইরয়েড সমস্যা ইত্যাদি রক্তের পরিমাণের কমতে সৃষ্টি করতে পারে।
এই কারণগুলো একত্রে বা একাধিক কারণের সমন্বয়ে মাসিকের সময় রক্তের পরিমাণ কম হতে পারে। স্বাস্থ্যসম্পর্কিত সমস্যা বা অন্যান্য সমস্যাগুলোর কারণে যদি আপনি চিন্তিত হন, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
মাসিকের সময় চাকা রক্ত যায় কেন
রক্তপাত মাসিকের দিনে গর্ভনিষ্ঠ শরীরের লিনিং খণ্ড নষ্ট হয়ে যায়। এটি রক্তের পরিমাণ ও শরীরের তরল পদার্থ রক্তপাতের মাধ্যমে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এই রক্ত মাসিকের সাথে সঙ্গত শরীরের সম্পূর্ণ পরিবর্তনের ফলে এটি সম্পূর্ণ বা অংশগ্রহণ করে এবং রক্তে মিশে যায়। যখন এই রক্ত বের হয় এর রং কালো পরিণত হয়।
মাসিকের সময় মহিলার গর্ভনিষ্ঠ শরীরে পদার্থ ও স্নায়ুসংক্রান্তি সংঘটিত হয়। এটি রক্তপাতের জন্য কিছু মাসিক পদার্থ থাকতে পারে, যেমন লিনিং খণ্ডের অস্থায়ী উপস্থিতি বা গর্ভবতী শরীরের জোড়া প্রতিষ্ঠিত হওয়া যায়। এই পদার্থ রক্তের সাথে মিশে চাকার রক্ত হিসেবে বেরিয়ে আসে।
রক্তের ঘনত্ব: মাসিকের দিনে রক্তের ঘনত্ব বাড়তে পারে কারণ মাসিকের দিনে রক্তপাত ঘটতে পারে এবং রক্তের পরিমাণ কম হয়। ঘনত্বের বৃদ্ধির ফলে রক্তের রং অন্ধকার হয়ে যায় এপ্রথম কারণ হলো রক্তপাত। মাসিকের সময়ে, গর্ভনিষ্ঠ শরীরের লিনিং খণ্ড নষ্ট হয় এবং রক্তপাত ঘটতে পারে। এই রক্তপাতের ফলে রক্তের পরিমাণ কমে যায় এবং এর রং অন্ধকার হয়ে যায়। সাধারণত এই রক্তপাত রক্তের বৃহৎ অংশ থেকে হয়ে থাকে এবং মাসিকের পূর্বে এটি সংরক্ষিত হয়ে থাকে। রক্তপাতের ফলে রক্তের অক্সিজেন যোগপ্রাপ্ত কোষ কম হয় এবং তার রং কালো হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ ক্যালসিয়ামের ঘাটতি কিভাবে দূর হবে জানুন
দ্বিতীয়তঃ রক্তের ঘনত্বের পরিবর্তন। মাসিকের দিনে রক্তের ঘনত্ব বেড়ে যায় কারণ মাসিকের দিনে রক্তপাত হয়ে যায় এবং রক্তের পরিমাণ কমে যায়। ঘনত্বের বৃদ্ধির ফলে রক্তের রঙ অন্ধকার হয় এবং চাকা রক্তের আকার গ্রহণ করে। এই চাকা রক্তের পদার্থিক গুণগত পরিবর্তন নয়, কিন্তু শুধুমাত্র রক্তের ঘনত্ব এবং রক্তপাত দ্বারা পরিবর্তিত হয়।
মাসিকের সময় রক্ত বেশি গেলে করণীয়
মাসিকের সময় রক্তের বেশি যেমন হতে পারে এবং এর কারণ আপনি নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। তবে, যদি আপনি মাসিকের সময় অস্বাভাবিক রক্তপাত বা বেশি রক্তপাত অনুভব করেন, তবে কিছু করণীয় নিম্নরূপ:
পদার্থ নির্বাচন করুন: মাসিকের সময় আপনার রক্তপাত বেশি হলে শরীরের তরল পদার্থগুলোকে নির্বাচন করা উচিত।নিশাচরণ, কপিং প্যাড, পবার, বা মেনসট্রুয়েল কাপড় ব্যবহার করতে পারেন। এই পদার্থগুলো রক্তপাত সংক্রান্ত সমস্যার সময় রক্তের শক্তি শক্তিশালীভাবে শান্ত হতে সাহায্য করতে পারে।
প্রোটিন যোগাযোগ করুন: মাসিকের সময় আপনি প্রোটিন উচ্চ খাদ্য সম্পন্ন খাবার যেমন মাছ, মাংস, ডাল, শিং, চিকেন, সোয়াবিন, পানির সমান খাবার সম্পন্ন করতে পারেন। এই প্রোটিন সম্পন্ন খাদ্যগুলো রক্তপাত কমানোতে সহায়তা করতে পারে এবং শরীরে পরিমাণিত রক্তশীলতা বাড়াতে সহায়তা করতে পারে।
বিশ্রাম ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পালন করুন: মাসিকের সময় আপনার শরীরের জন্য যথাযথ বিশ্রাম নিশ্চিত করুন এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পালন করুন। স্বাস্থ্যকর খাদ্য, পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা, নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং স্বাস্থ্যকর স্লিপ প্যাটার্ন মেনে চলা মমাসিকের সময় রক্তের বেশি হলে এর কারণ এবং করণীয় নিম্নলিখিত হতে পারে:
চিকিৎসকের পরামর্শ: যদি আপনি মাসিকের সময় বেশি রক্তপাত অনুভব করেন, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তথাপিত কোনো মেডিক্যাল অস্থিরতা বা সমস্যা সম্ভবত সংক্রান্ত হতে পারে যা চিকিৎসক আপনাকে পরামর্শ দেবেন।
প্রোটিন সম্পন্ন খাদ্য সেবন করুন: রক্তপাত বেশি হলে আপনি প্রোটিন সম্পন্ন খাদ্য সেবন করতে পারেন। মাংস, মাছ, ডাল, শিং, চিকেন, এবং পানির সমান খাদ্য রক্তপাত নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
নিয়মিত আহার ও পরিপক্ব খাবার সেবন করুন: মাসিকের সময় নিয়মিত আহার করা ও পরিপক্ব খাবার সেবন করা উচিত। স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর আহার এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পরিমিত ব্যায়াম করুন: পরিমিত ব্যায়াম করা মাসিকের সময় রক্তপাত নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। যোগাসনের সাধারণ রক্ত পাঠানো অনুসারে মাসিকের সময় শারীরিক ক্রিয়াশীলতা পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
আপনার মাসিকের সময় বেশি রক্তপাতের কারণ এবং করণীয় নির্ধারণের জন্য চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ নেওয়া সহজেই সম্ভব। তাদের উপদেশ অনুযায়ী আপনি আপনার স্বাস্থ্য এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন সম্পর্কিত নির্দেশাবলী অনুসরণ করতে পারেন।
মাসিকে রক্তের দলা
মাসিকের রক্ত জমাট বাঁধা রক্ত জমাট বাঁধা যা মাসিক শুরু হওয়ার আগে বা তার আগে রক্ত জমাট বাঁধতে শুরু করে। দলার মাধ্যমে রক্তের পদার্থিক অংশগুলি, যেমন রক্তকণিকারকদের সংখ্যা, পরিমাণ এবং অন্যান্য সংক্রান্ত তথ্য থাকে। দলার পরিমাণ এবং গুরুত্বপূর্ণতা মহিলার শারীরিক অবস্থা, স্বাস্থ্য অবস্থা, প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াগুলি এবং হরমোনাল পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে।
দলার পরিমাণ মহিলার প্রত্যেকটি মাসিক চক্রে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত, দলার পরিমাণ প্রথম দিন থেকে বেশি হয় এবং সাধারণত মাসিক চক্রের মধ্যে মাসিকের মাঝে সবচেয়ে বেশি হয়। প্রায় মাসিক শেষের দিনে বা তারপরে দলার পরিমাণ কমে যায় এবং আবার নতুন চক্র শুরুর আগে দলা বের হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়
এই দলা অবস্থার কারণ মাসিক সময়ে শরীরের হরমোনাল পরিবর্তনে নির্ভর করে এবং সাধারণত মাসিক চক্রের প্রথম দিন থেকে প্রকাশ হয়। দলা বের হওয়ার ফলে রক্ত পদার্থিক অংশগুলি বের হয় এবং এটি মাসিকের চক্রের শেষের দিন অথবা পরবর্তী মাসিকের মাঝে পরিবর্তিত হয়। এটি মাসিকের নারালক্ষণিক সময়ে রক্তের দরদ ও মাসিকের পরিমাণের পরিবর্তন উপস্থাপন করতে পারে।
আপনি যদি মাসিকের সময় অস্বাভাবিক রক্তপাত, ব্যথা বা অন্যান্য সমস্যা অনুভব করেন, তবে আপনাকে নিজের শারীরিক অবস্থার উন্নতি ও পরিবর্তনের জন্য একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। একজন চিকিৎসক আপনার সমস্যা রোগ নির্ণয় এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে।
শেষ আলোচনা - মাসিকের সময় মাংসের মতো বের হয় কেন
মাসিকের সময় স্রাব এই কারণে যে মাসিকের দিনে, রক্তের অচল অংশ পরিস্থিতি থেকে বহিষ্কৃত হয়। এটি মাসিক চক্রের প্রথম দিনে হয় এবং এটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার ফল। মাসিক চক্রে যে হরমোনগুলো কার্যকর হয়, তাদের প্রভাবে শরীরের লিনিং খণ্ডে পরিবর্তন ঘটে যায় এবং তাদের ফলে মাসিক দিনে রক্তের দলা বের হয়।
মাসিকের সময় শরীরে প্রকৌশলগত পরিবর্তনের ফলে, প্রথমে প্রজনন কোষের আস্তরণের অংশ শক্তিশালী হয় এবং প্রকৌশল অংশটি বিচ্ছিন্ন হয়। এই পরিবর্তিত অংশটি সেড হয় এবং মাসিকের দিন শেষে রক্ত বের হয় মাধ্যমে দেখা যায়। রক্তের দলা হল স্থানীয়ভাবে জমা হয়ে যাওয়া অংশের জন্য যা মাসিক দিনে কার্যকর হয় না।
আরো পড়ুনঃ প্রস্রাবের ইনফেকশনের লক্ষণগুলো কি কি
এই পরিবর্তিত স্থানীয় অংশগুলি মাসিক দিনের পরের দিন থেকে ক্রিয়াশীল হয়ে যায়। মাসিক দিনে রক্তের বিভিন্ন উপাদানগুলির সংগঠন ও বিপর্যয় পরিবর্তন হয় এবং তাদের ফলে মাসিক দিনে রক্তের দলা দেখা যায়। এটি সাধারণত মাসিক দিনের পরে একটি ধারণা দেয় যখন রক্তের নিশ্চল অংশ বের হয় এবং তার মধ্যে থাকা পদার্থিক অংশগুলি দেখা যায়।
রেদওয়ান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url